It Update
5G অসাধারণ প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু আলোচনা
এখন জানবো 5G কি?
এখানে আসলে “G” বলতে অবশ্যই “Generation” কে সম্পর্কে বোঝানো হয়েছে আর সেই ওয়্যারলেস কোম্পানিরা 1G থেকে তাদের পথ যাত্রা শুরু করেছিল। এরপরে আস্তে আস্তে আসলো 2G সেখানেই প্রথমবারের মতো ২ টি মোবাইল Device এর মধ্যেকার Text Massage করে পাঠানো সম্ভব হয়েছিলো সেই সময়ে। তারপরে এসেছিলো 3G, যা আমাদেরকে টেক্সট ম্যাসেজ, কল, ইন্টারনেট ইত্যাদি আগের তুলনায় অনেকটা ভিন্নভাবে ব্রাউজ করার সুবিধা করে দিয়েছিল প্রতিষ্ঠান টি এবং 4G বা 3G এর সব সুবিধাই রয়েছে এতে, তার সাথে শুধু ইন্টারনেটেরও স্পীড বাড়ানো হয়েছিলো, যাতে সহজেই যেকোনো বড় সাইজের ফাইল ডাউনলোড করা সম্ভব হয় এবং এর পর পরেই 4G কে আরো দ্রুত করার লক্ষ্যে LTE প্রযুক্তি আমাদের সামনেই চলে আসে, যেটা বর্তমান সময়ের 4G প্রযুক্তিকে করেছিলো আরো বেশি শক্তিশালী রূপে।
যা সাধারণত এই প্রযুক্তিতে প্রায় ১-১০+ গিগাবিট/সেকেন্ড এর স্পীড পাওয়া সম্ভব ও সবচাইতে বেশি খুশির খবর হচ্ছে যে এতে থাকবে মাত্র ১ মিলি সেকেন্ডের লেটেন্সি।যা বর্তমানের স্পিডের থেকে অনেকটাই বেশি তো বুঝতেই তো পারছেন যে,বর্তমান এই 4G প্রযুক্তি থেকে এর 5G তে ব্যান্ডউইথ এর স্পীড প্রায় 4G এর তুলনায় বেশি কয়েক গুনে 5G প্রযুক্তি ব্যবহার করে কি পরিমান ইন্টারনেট স্পিড পাওয়া যাবে!
এবং এই 5G প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে আমরা সবাই খুব সহজেই যেকোন 4K ভিডিও ডাউনলোড বা আপলোড করতে পারবো। 5G প্রযুক্তিতে আরেকটি এর বড় ফিচার হচ্ছে এটির জন্য প্রায় 90% কম শক্তি বা সময় ব্যয় করে কাজ করবে। যারা জন্য 3G বা 4G তে যে সেলুলার ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে থাকেন তারা অবশ্যই এটা জানেন যে, আমাদের ইন্টারনেটে সংযোগ টি কানেক্ট হবার পড়ে কত দ্রুত পরিমান চার্জ ফুরিয়ে যায়। কিন্তু ৫জিতে নেটওয়ার্কে এমনটা আর হবে না,কারন এই 5G প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে অনেকটা WIFI ব্যবহার করার মতো চার্জ ব্যয় হতে পারে বলে জানা গেছে,যার জন্য ব্যাটারীর উপরেও তেমন প্রভাব পরে না।সাথে 5G প্রযুক্তি প্রদান করছে প্রচণ্ড পরিমানে Bandwidth ইউজ করার ক্ষমতা—এখন মোবাইল অপারেটররা আমাদের কতোটুকু দিবে সেটা তাদের উপরেই এটা নির্ভর করবে। আর যেহেতু 5G তে প্রশ্ন আসে Bandwidth নিয়ে, তাহলে এখন যে বিষয় টি দাড়ালো আমদের আশা করাই যাচ্ছে যে আমাদের মোবাইল ইন্টারনেট এর কোম্পানিরাও আর ১০০ কিংবা ২০০ টাকাই ১জিবি বিক্রির জন্য ভাবনেন না, এবং কিছু টা বাধ্য হয়েই এদের এম্বির দাম টাও কমাতেই হবে,কারন Public ও এতো Bandwidth কিভাবে খরচ করবে? তাই আমরা যদি সত্যিই ভাগ্যবান হয়ে থাকি তাহলে অন্তত এই 5G চলে আসলে পরে মোবাইল ইন্টারনেটে সত্যিকারের আনলিমিটেড প্ল্যান এন্ড প্যাকেজ হয়ত দেখতে পাওয়া যেতে পারে।
এবং এই 5G প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে আমরা সবাই খুব সহজেই যেকোন 4K ভিডিও ডাউনলোড বা আপলোড করতে পারবো। 5G প্রযুক্তিতে আরেকটি এর বড় ফিচার হচ্ছে এটির জন্য প্রায় 90% কম শক্তি বা সময় ব্যয় করে কাজ করবে। যারা জন্য 3G বা 4G তে যে সেলুলার ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে থাকেন তারা অবশ্যই এটা জানেন যে, আমাদের ইন্টারনেটে সংযোগ টি কানেক্ট হবার পড়ে কত দ্রুত পরিমান চার্জ ফুরিয়ে যায়। কিন্তু ৫জিতে নেটওয়ার্কে এমনটা আর হবে না,কারন এই 5G প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে অনেকটা WIFI ব্যবহার করার মতো চার্জ ব্যয় হতে পারে বলে জানা গেছে,যার জন্য ব্যাটারীর উপরেও তেমন প্রভাব পরে না।
কীভাবে কাজ করে??
আপনি যখন আপনার সেলুলার ফোন টি ব্যবহার করে কাউকে কল করেন বা কাউকে কোন প্রকার ম্যাসেজিং করে থাকে , তখন সেটি আপনার মোবাইল থেকে ১টি ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক তরঙ্গ বেড় হয়ে আপনার নিকটস্থে থাকা মোবাইল টাওয়ার টি আঘাত করে।এবং মোবাইল ফোন টাওয়ার সেই সিগন্যালকে আপনার বন্ধুর মোবাইল ফোন পর্যন্ত চলে যেতে সাহায্য করে। শুধু কল করা বা টেক্সট ম্যাসেজ নয়, আপনি যখন অন্যান্য যেকোনো ডাটাই (যেমন— ছবি, ভিডিও) Send বা Received করেন না কেনো তখন এটি কিন্তু ঠিক এভাবেই কাজ করে থাকেআমাদের দেশে কবে আসবে 5G? :
আসলে আশ্চর্য হবার মত তেমন কিছু নেই—এর কারন হচ্ছে এই 5G প্রযুক্তি আমাদের মাঝে কিন্তু অলরেডি এসেই পরেছে এবং সেটা অ্যামেরিকা,চীন,অয়েস্ট্রেলিয়া সহ বিভিন্ন স্থানে টেস্ট করার জন্য এই সেবা চালু করা হয়েছে। তো যাইহোক, বেশিরভাগই বিশেষজ্ঞগন ভাবেন যে ২০২০ সালের আগেই এই 5G প্রযুক্তি ওয়ার্ল্ডওয়াইড ভাবে সহজ লভ্য হবে না। তবে আমরা এটা আশা রাখি যে, ২০২০-২০৩০ সালের মধ্যেই অনেক দেশের অনেক অপারেটরই এই নতুন প্রযুক্তি 5G করে আমাদের এক নতুন সেবা দিতে পারবে।
আপনি যখন আপনার সেলুলার ফোন টি ব্যবহার করে কাউকে কল করেন বা কাউকে কোন প্রকার ম্যাসেজিং করে থাকে , তখন সেটি আপনার মোবাইল থেকে ১টি ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক তরঙ্গ বেড় হয়ে আপনার নিকটস্থে থাকা মোবাইল টাওয়ার টি আঘাত করে।এবং মোবাইল ফোন টাওয়ার সেই সিগন্যালকে আপনার বন্ধুর মোবাইল ফোন পর্যন্ত চলে যেতে সাহায্য করে। শুধু কল করা বা টেক্সট ম্যাসেজ নয়, আপনি যখন অন্যান্য যেকোনো ডাটাই (যেমন— ছবি, ভিডিও) Send বা Received করেন না কেনো তখন এটি কিন্তু ঠিক এভাবেই কাজ করে থাকে
আমাদের দেশে কবে আসবে 5G? :
আসলে আশ্চর্য হবার মত তেমন কিছু নেই—এর কারন হচ্ছে এই 5G প্রযুক্তি আমাদের মাঝে কিন্তু অলরেডি এসেই পরেছে এবং সেটা অ্যামেরিকা,চীন,অয়েস্ট্রেলিয়া সহ বিভিন্ন স্থানে টেস্ট করার জন্য এই সেবা চালু করা হয়েছে। তো যাইহোক, বেশিরভাগই বিশেষজ্ঞগন ভাবেন যে ২০২০ সালের আগেই এই 5G প্রযুক্তি ওয়ার্ল্ডওয়াইড ভাবে সহজ লভ্য হবে না। তবে আমরা এটা আশা রাখি যে, ২০২০-২০৩০ সালের মধ্যেই অনেক দেশের অনেক অপারেটরই এই নতুন প্রযুক্তি 5G করে আমাদের এক নতুন সেবা দিতে পারবে।